শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সংবাদ শিরোনাম
নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা চালাচ্ছে: সাবেক এমপি শহীদুল ইসলাম আমি নেতৃত্ব দিয়েই কুষ্টিয়া থানা ভাঙছি’ এটা আমার আবেগী বক্তব্য -মাজেদ দৌলতপুরের ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার শিক্ষক লাঞ্ছিত হলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষনা বৈষম্য বিরোধীদের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০ আমার নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে পুলিশে ধরিয়ে দিন -মাজেদ কুমারখালি দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৫ রাতের গভীরে শেখ হাসিনাকে হঠাৎ কোথায় সরিয়ে নিল ভারত আইন উপদেষ্টা: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সমীচীন হবে না দেশের মানুষের প্রতি শেখ হাসিনার চরম ক্ষোভ ছিল: রিমান্ডে মেনন
ঘোষণা:
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে আপনাকে স্বাগতম। সময়ের বহুল প্রচারিত বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভরযোগ্য  ভিন্নধারার নিউজ পোর্টাল "পরিবর্তনের অঙ্গীকার"। অতি অল্প দিনে পাঠক নন্দিত হয়ে উঠেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের লক্ষে কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী। দেশ-বিদেশের সকল খবরাখবর কারেন্ট আপডেট জানাতে দেশের জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।  ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত (সি ভি)পাঠাতে হবে। ই-মেইল: khalidsyful@gmail.com , মোবাইল : ০১৮১৫৭১৭০৩৪

বিবাহ বাবদের টাকা কাজী সাহেব ও সমাজ প্রধানদের হরিলুট

কুষ্টিয়া অফিস/ নিজস্ব প্রতিনিধি / ৭২০ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৯ মার্চ, ২০২৩, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নে ১ বছরে ১ টি বিয়ের টাকা দিয়ে বাকী টাকাগুলো হরিলুট করেছে ইউনিয়নের কাজী মোজাফফর ও সমাজপ্রধানরা।

জানা যায়, ইউনিয়নের  প্রতিটি বিয়ে থেকে ১০০ টাকা ২০০ টাকা করে নিলেও তা গোরস্থানে জমা না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করে গোরস্থান কমিটিকে দেখিয়েছে ৪০০ টাকা।    হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন গোরস্থান কমিটির ১৬ মার্চ ২০২২ থেকে ৩ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ১ বছরের আয়ব্যায়ের হিসাবে ৪০০ টাকা দেখিয়েছে গোরস্থান কমিটি।

ইউনিয়নের বাসিন্দারা বলেন, “আমরা প্রতিটি বিয়ে বাবদ গোরস্থান কমিটিকে টাকা দিয়ে থাকি এই টাকা কোথায় গেল। হরিপুরের মোজাফফর কাজী দি ওল্ড কুষ্টিয়া হাই স্কুলে চাকরি করে এতো টাকার মালিক কিভাবে হলো বাড়ি গাড়ি লক্ষাধিক টাকার জমি কিনেছে এটাকার উৎস কি? কেন কাজী এত টাকা আত্মসাৎ করলো। আর যদি সমাজ প্রধানরাই নেবে তাহলে কেন টাকা জমা দিলো না তারা।

আরো বলেন, “আমরা এই টাকা দিয়েছি আর এই টাকা নিজে নিয়ে পকেট ভরবে এটা কখনো হয় না। এটা সুষ্ঠু তদন্ত করে কাজীর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হোক”।

সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলেন,সে যেই কাজীই হোক বা সমাজ প্রধান হোক গোরস্থান বাবদ এই টাকা গোরস্থান কমিটিকে না দিয়ে নিজে নিয়ে নিবে এটা একটা বড় ধরনের অন্যায়।  কাজীর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন গোরস্থান কমিটির অর্থ  সম্পাদক মোহাঃ আবু হেলাল সোনা বলেন, আমাদের এই ১ বছরে বিবাহ বাবদ মোট ৪০০ টাকা জমা দিয়েছে।সেটা যেটা বিবাহ বাবদ দিয়েছে আমরা সেটাই নিয়েছি।

এবিষয়ে হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের কাজী মোঃ মোজাফ্ফারুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গোরস্থান বাবদ টাকা নেওয়া হয় এটা সত্য কিন্তু এই টাকা নেওয়ার কোন বিধিবিধান নেই তবে প্রতিটি সমাজ যারা নিয়ন্ত্রন করে তারা এই টাকাগুলো নেই কিন্তু এই টাকা তারাই জমা দেই এবং আমিই তাদের নিতে বলি। কয়টাকা গোরস্থানে জমা হলো না হলো এটা আমার দেখার বিষয় না”।

খালিদ সাইফুল/কুষ্টিয়া ৯৩২৩


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর