একই সময়ে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ পিসিআর ল্যাবে ৮৯২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে করে ২৪৫ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। যার শনাক্তের হার প্রায় সাড়ে ২৭ শতাংশ।
মোমেন বলেন, “আমাদের হাসপাতালে শয্যা সক্ষমতা ২৫০ বেডের হলেও এ মুহুর্তে ২৯২ কোভিড রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে ৪০ শতাংশ রোগীর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। নানা প্রতিকুলতার মধ্যেও করোনা রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।”
তবে এ সময়ে গ্রামাঞ্চলে সংক্রমিত রোগীদের অসচেতনতাকে অধিক মৃত্যুহারের জন্য দায়ি করছেন এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, যাদের মধ্যে লক্ষণ দেখা দিচ্ছে তারা সময়মতো নমুনা পরীক্ষা করছেন না। পরে
অক্সিজেন লেভেল যথন একেবারে নিচে এসে ঠেকে যাচ্ছে তখনই তারা আসছেন হাসপাতালে। তখন এসব রোগীদের চিকিৎসা দিয়েও রক্ষা করা যাচ্ছে না।
এদিকে জেলায় মোট আক্রান্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪১ জনে দাঁড়িয়েছে বলে কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম জানান।