শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৪৪০ বস্তা অবৈধ সার জব্দ অবৈধ ফিটনেস বিহীন ট্রলির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়ে অঙ্গহানীর শঙ্কায় -বাসার মিরপুরে স্কুলে অগ্নিসংযোগ ও প্রধান শিক্ষককে হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৫ জন পলাতক আসামি গ্রেফতার। নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা চালাচ্ছে: সাবেক এমপি শহীদুল ইসলাম আমি নেতৃত্ব দিয়েই কুষ্টিয়া থানা ভাঙছি’ এটা আমার আবেগী বক্তব্য -মাজেদ দৌলতপুরের ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার শিক্ষক লাঞ্ছিত হলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষনা বৈষম্য বিরোধীদের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০ আমার নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে পুলিশে ধরিয়ে দিন -মাজেদ কুমারখালি দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৫
ঘোষণা:
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে আপনাকে স্বাগতম। সময়ের বহুল প্রচারিত বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভরযোগ্য  ভিন্নধারার নিউজ পোর্টাল "পরিবর্তনের অঙ্গীকার"। অতি অল্প দিনে পাঠক নন্দিত হয়ে উঠেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের লক্ষে কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী। দেশ-বিদেশের সকল খবরাখবর কারেন্ট আপডেট জানাতে দেশের জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।  ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত (সি ভি)পাঠাতে হবে। ই-মেইল: khalidsyful@gmail.com , মোবাইল : ০১৮১৫৭১৭০৩৪

কুমারখালী সাঁওতা স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো

রাসেল আহম্মেদ / ৬৩৮ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১, ২:২৫ অপরাহ্ন

অঙ্গীকার ডেস্কঃ স্বাস্থ্য কেন্দ্র আছে নেই কোনো সেবা ভোগান্তিতে সাধারণ জনগণ। কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সাঁওতা গ্রামের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর/স্বাস্থ্য কেন্দ্র থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো বলে আখ্যায়িত করেছেন চাপড়া ইউনিয়নের সাধারন জনগন। সাধারণ জনগণ বলেন হাসপাতলে সেবা নিতে গেলে তাদেরকে সেবা না দিয়ে নানা ধরনের গালিগালাজ করেন ডক্টর রেখা বলেন, ওষুধ আসে না ওষুধ নেই আজ হবে না কালকে আসেন। কালকে গেলে বলেন পরশু আসেন এভাবে নানা অজুহাত এর মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলেন ডক্টর রেখা। তিনি কয়েকটা প্যারাসিটামল অথবা কয়েকটা হিস্টাসিন দিয়ে বিদায় করে দেন রোগীকে তার কাছে পর্যাপ্ত ওষুধ থাকা সত্ত্বেও সঠিক সেবা পান না সাধারন জনগন। ডক্টর রেখা প্রতিদিন হাসপাতালে আসেন অনেক লেট করে ও চলে যায় অফিস টাইম শীষের অনেক আগেই এ সমস্ত অভিযোগ উঠেছে ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে। তার অফিস টাইম সাড়ে ৮ টায় তিনি আসেন বেলা ১১ টায় তার অফিসের শেষ সময় বেলা ১ টায় তিনি ১২ টার আগেই চলে যান। ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে যে তিনি সরকারি ওষুধ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিক্রয় করেন চড়া দামে। জনগণ সূত্রে আরো জানা যায় যে গত কয়েকবছর আগে ডিবির একদল চৌকস বাহিনী ডক্টর রেখার বাড়িতে সার্চ করে অনেক সরকারি ঔষধ পাওয়া যায়। তার বিরুদ্ধে গণ পিটিশন জারি হয় ২০১৬,২০১৮ ও ২০২০ সালে সাধারণ জনগণ একজোট হয়ে সিভিল সার্জনের অফিসে ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে তার নানা অপকর্ম তুলে ধরলে সিভিল সার্জন অফিস ডক্টর রেখাকে ভাড়রা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ট্রানস্ফার করে দেন। কিন্তু ডক্টররেখা তার গোপন শক্তির বলে ট্রানস্ফার পরিবর্তন ঠেকিয়ে সাওতা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রয়ে যান। এখনো দিনের পর দিন স্বাস্থ্যসেবায় অবহেলিত হচ্ছেন চাপড়া ইউনিয়নের সাধারন জনগন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর