অঙ্গীকার ডেস্কঃ স্বাস্থ্য কেন্দ্র আছে নেই কোনো সেবা ভোগান্তিতে সাধারণ জনগণ। কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সাঁওতা গ্রামের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর/স্বাস্থ্য কেন্দ্র থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো বলে আখ্যায়িত করেছেন চাপড়া ইউনিয়নের সাধারন জনগন। সাধারণ জনগণ বলেন হাসপাতলে সেবা নিতে গেলে তাদেরকে সেবা না দিয়ে নানা ধরনের গালিগালাজ করেন ডক্টর রেখা বলেন, ওষুধ আসে না ওষুধ নেই আজ হবে না কালকে আসেন। কালকে গেলে বলেন পরশু আসেন এভাবে নানা অজুহাত এর মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলেন ডক্টর রেখা। তিনি কয়েকটা প্যারাসিটামল অথবা কয়েকটা হিস্টাসিন দিয়ে বিদায় করে দেন রোগীকে তার কাছে পর্যাপ্ত ওষুধ থাকা সত্ত্বেও সঠিক সেবা পান না সাধারন জনগন। ডক্টর রেখা প্রতিদিন হাসপাতালে আসেন অনেক লেট করে ও চলে যায় অফিস টাইম শীষের অনেক আগেই এ সমস্ত অভিযোগ উঠেছে ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে। তার অফিস টাইম সাড়ে ৮ টায় তিনি আসেন বেলা ১১ টায় তার অফিসের শেষ সময় বেলা ১ টায় তিনি ১২ টার আগেই চলে যান। ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে যে তিনি সরকারি ওষুধ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিক্রয় করেন চড়া দামে। জনগণ সূত্রে আরো জানা যায় যে গত কয়েকবছর আগে ডিবির একদল চৌকস বাহিনী ডক্টর রেখার বাড়িতে সার্চ করে অনেক সরকারি ঔষধ পাওয়া যায়। তার বিরুদ্ধে গণ পিটিশন জারি হয় ২০১৬,২০১৮ ও ২০২০ সালে সাধারণ জনগণ একজোট হয়ে সিভিল সার্জনের অফিসে ডক্টর রেখার বিরুদ্ধে তার নানা অপকর্ম তুলে ধরলে সিভিল সার্জন অফিস ডক্টর রেখাকে ভাড়রা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ট্রানস্ফার করে দেন। কিন্তু ডক্টররেখা তার গোপন শক্তির বলে ট্রানস্ফার পরিবর্তন ঠেকিয়ে সাওতা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রয়ে যান। এখনো দিনের পর দিন স্বাস্থ্যসেবায় অবহেলিত হচ্ছেন চাপড়া ইউনিয়নের সাধারন জনগন।
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি: মো: হাসান আলী
প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ ওবাইদুর রহমান
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: খালিদ সাইফুল
নির্বাহী সম্পাদক: রাশিদুল ইসলাম
নির্বাহী সম্পাদক: মিজানুর রহমান
বার্তা সম্পাদক: আব্দুল কাদের
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: লাল মোহাম্মদ সড়ক, হাটশ হরিপুর নদীরকুল, কুষ্টিয়া-৭০০০।
মোবাইল : ০১৮১৫-৭১৭০৩৪ । ইমেইল : khalidsyful@gmail.com ।
ই-পেপার কপি