রেজাউল করিম ক্রাইম প্রতিনিধি কক্সবাজার জেলাঃ
কক্সবাজার জোলার সদর রামু উপজেলায়, দক্ষিণ মিড়াছড়র বাসিন্দা ফজর আলীর অনেক গুলো জায়গা ছিলো প্রায় ৯৬ শতক, ফজর আলী যখন বৃদ্ধ হয়ে যান তখন থেকে তার ছেলে আব্দুর রহমান তার বাবার জায়গাগুলো দেখাশুনা করেন যখন ফজর আলীর মৃত্যু পর আব্দুর রহমান ও তার ভাই মিলে জায়গা গুলো দেখা শুনা করেন, হঠাৎ আব্দুর রহমান মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।
তখন আরেক জন প্রতিবেশী হোছেন আলী নামক একজন ব্যক্তি আব্দর রহমানের কাছ থেকে ১ বছরের জন্য বন্ধক নেয়, তখন আব্দর রহমানের সাথে একটি পাতা কাগজের মাধ্যমে চুক্তি হয়,তার সাথে কথা ছিলো ১ বছর ওর যার জায়গা তাকে ফিরত দেওয়া হবে,ঠিক সেই নিয়মে আব্দর রহমান ১ বছর পর তার জায়গা টা ফিরত নিতে গেলে আব্দর রহমান কে ফজর আলী বলেন আমি তোমার জায়গাটা কিনে নিয়েছি বলে তাকে তাড়িয়ে দেয়,আসলে কিন্তু আব্দুর রহমান তার জায়গা টা ব্রিক্রি করেন নায়,তারপর আব্দুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে বলেন তারপর ও তার জায়গা টা ফিরিয়ে দেওয়া হয় নাই, তারপর হোছেন আলী মৃত্যুর পরে ১ বছর ধরে দখলে ছিলেন আব্দুর রহমান,
তারপর আবার আব্দুর রহমান কে হোছেন আলীর দুই ছেলে এবায়দুল্লাহ ও কলিম উল্লাহ আবার জায়াগা টা দখল করে নেন, আজ ১৮বছর ধরে গায়ের জোরে অবৈধ ভাবে দখল করে আসতেছে দুই ভাই, তাদের কাছে জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন আমাদের কাছে জায়গার দলিল পত্র আছে কিন্তু তারা কাউকে দেখাতে পারেন না,
২০২২ সালে হাস্থানীয় ইউপি আমির হামজা কে বিচার দেন আব্দুর রহমান কিন্তু আমির হামজা কোন বিচার করতো পারেন নাই, তারপর আব্দুর রহমানের পক্ষ হয়ে পরিবর্তন অঙ্গীকার সংবাদের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি রেজাউল করিম ২০২৩ সালে আরো কয়েকজন সাংবাদিক নিয়ে ইউপি সদস্য আমির হামজা কে লিখিতভাবে বিচার দেওয়া হয়,আমির হামজা গণমাধ্যম কে জানান কয়েকদিন পর বিচারের জন্য বসবো কিন্তু কয়েকদিন পর জানান তার বিচার মানতেছে না বলে জানান,
তিনি আরো বলেন আপনারা যদি বলেন যে আমার বিচার মানতেছে না বলে যে কোনো সময় যে কোনো সময় আমি স্বাক্ষী দিবো যে তারা আমার কোনো বিচার মানে নাই, এখন আব্দুর রহমান প্রসাশনের কাছে দাবি জানান দলিল ও কাগজপত্র দেখে সঠিক বিচারের মাধ্যমে জায়গাটা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।