শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৪৪০ বস্তা অবৈধ সার জব্দ অবৈধ ফিটনেস বিহীন ট্রলির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়ে অঙ্গহানীর শঙ্কায় -বাসার মিরপুরে স্কুলে অগ্নিসংযোগ ও প্রধান শিক্ষককে হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৫ জন পলাতক আসামি গ্রেফতার। নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা চালাচ্ছে: সাবেক এমপি শহীদুল ইসলাম আমি নেতৃত্ব দিয়েই কুষ্টিয়া থানা ভাঙছি’ এটা আমার আবেগী বক্তব্য -মাজেদ দৌলতপুরের ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার শিক্ষক লাঞ্ছিত হলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষনা বৈষম্য বিরোধীদের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০ আমার নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে পুলিশে ধরিয়ে দিন -মাজেদ কুমারখালি দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৫
ঘোষণা:
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে আপনাকে স্বাগতম। সময়ের বহুল প্রচারিত বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভরযোগ্য  ভিন্নধারার নিউজ পোর্টাল "পরিবর্তনের অঙ্গীকার"। অতি অল্প দিনে পাঠক নন্দিত হয়ে উঠেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের লক্ষে কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী। দেশ-বিদেশের সকল খবরাখবর কারেন্ট আপডেট জানাতে দেশের জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।  ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত (সি ভি)পাঠাতে হবে। ই-মেইল: khalidsyful@gmail.com , মোবাইল : ০১৮১৫৭১৭০৩৪

হিসাব রক্ষক-স্কুল শিক্ষিকা দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

কুষ্টিয়া অফিস / ৩২২ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১, ১২:১৫ পূর্বাহ্ন

অঙ্গীকার ডেস্কঃ প্রায় কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ও স্কুল শিক্ষিকা দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক কুষ্টিয়া।

রবিবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়া সজেকা’র সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রী স্কুল শিক্ষিকা মোছা. আয়েশা খাতুনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছেন।

মামলার এজাহার নামীয় সন্দিগ্ধ আসামিরা হলেন- রংপুর তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুস সাত্তার মিয়ার ছেলে সাবেক কুষ্টিয়া জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা বর্তমানে রংপুরে কর্মরত আশারাফুল আলম এবং তার স্ত্রী রংপুর সদর উপজেলার রাধাকৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোছা. আয়শা খাতুন।

মামলার এজাহার সূত্রের বিবরণ দিয়ে দুদকের কৌঁসুলি অ্যাড. আল-মুজাহিদ মিঠু জানান, প্রথম মামলায় আনীত অভিযোগে সাবেক জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম তার কর্মজীবনের ১৯৮৯ সাল হতে ২০১৯ সাল সময়কালের মধ্যে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত প্রায় ৩৬ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ।

২য় মামলায় আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রী আয়শা খাতুন যৌথভাবে কর্মজীবনের ১৯৯৫ সাল হতে ২০১৯ সাল সময়কালের মধ্যে প্রায় ২১ লাখ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ আহরণ করেছেন বলে দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধান ও তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায়।

আসামিদের দখলে থাকা প্রায় দুই কোটি টাকার সম্পত্তির মধ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকার সম্পত্তি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত। যা ২০০৪ সালের দুদক আইনের দ:বি: ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা এবং ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২ ও ৩) তৎসহ ১০৯ ধারায় অপরাধ সংগঠিত হয়েছে বলে প্রতীয়মান হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর