আওয়ামীলীগের ক্যাডার বাহিনী নিয়ে আজাদ,কুরবান,বশির, টুটুল , নেতৃত্বে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা!বাদ পড়েনি স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ও এজেন্ট ব্যাংক
কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের বড় মাজগ্রামে বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারী , আওয়ামী লীগ দ্বারা হামলা মামলা ও নির্যাতন পরিবারের উপর আওয়ামী লীগের কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে জাহেদপূর গ্রামের মোঃ আজাদ হোসেন , পিতা মৃত- আনছার মন্ডল, মোঃ কুরবান আলী পিতা মৃত- সিদ্দিকুর রহমান, মোঃ টুটুল হোসেন পিতা মোঃ পিয়ার উদ্দিন, মোঃ বশির উদ্দিন সহ অতর্কিত হামলা চালায়।স্থানীয়রা জানান,যারা দলের দুর্দিনে বিএনপির দলকে শক্তিশালী করে রাখছে । শুধু তাই নয়, বিএনপির সকল দলীয় প্রোগ্রাম নিজস্ব অর্থায়নে করেন।অথচ আজ সেই পরিবারের উপর এমন হামলা কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছেনা এলাকার জনসাধারণ। অনুসন্ধান রিপোর্টে জানা যায়, মোঃ আজাদ হোসেন তিনি আওয়ামী লীগ থাকাকালীন তার বাড়িতে বহুবার মিটিং ডাকেন। আজাদের পরিবার সবসময় আওয়ামী লীগের লোকদের সাথে উঠাবসা করেন । শুধু তাই নয় কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি একজন নেতা নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক বলেন, আমি জেলা দলের একজন পদে আছি। আমি আজাদকে বিভিন্ন প্রোগ্রাম ডেকেও তাকে পাওয়া যায় নাই। আমাকে দেখলে সে আরেক দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে চলে যায়। অথচ আজাদ দলের দুর্দিনে কখনো কোনদিন তাকে দেখা যায় নাই। টিনের দলের পেছনে শ্রম বা অর্থ করে কোন কিছুই দিত না। অথচ সেই আজাদ আওয়ামী লীগ লোকের সাথে নিয়ে এভাবে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের উপর হামলার চালিয়ে দলের ভিতর প্রচন্ড ক্ষতি করছে। আমরা এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব এবং এই নেক্কারজনক ঘটনার জন্য আজাদকে শত ধিক্কার। আহতরা হলেন বড় মাজগ্রামের বিএনপির সাবেক চেয়ারম্যান আ: রহমানের পুত্র বিএনপি কর্মী শাহ আলম, তার শিশু সন্তান সিফাত,আ: রশিদ, রানাসহ শত শত গ্রামবাসীর উপর দেশিয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।এ সময় এজেন্ট ব্যাংকিং এর উপর হামলা, টাকা লুটপাট ও মার্কেট ভাংচুর করে এসব সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয় বেরিয়ে যাবার সময় আজাদ নাম ধরে গুলি করার হুকুম দেন।পরে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা ফাঁকা গুলি বর্ষণ করতে করে উল্লাস করতে করতে বের হয়ে যায়। কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে অনেকেই,,,,,,।এলাকায় যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।