সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৪৪০ বস্তা অবৈধ সার জব্দ অবৈধ ফিটনেস বিহীন ট্রলির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়ে অঙ্গহানীর শঙ্কায় -বাসার মিরপুরে স্কুলে অগ্নিসংযোগ ও প্রধান শিক্ষককে হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৫ জন পলাতক আসামি গ্রেফতার। নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা চালাচ্ছে: সাবেক এমপি শহীদুল ইসলাম আমি নেতৃত্ব দিয়েই কুষ্টিয়া থানা ভাঙছি’ এটা আমার আবেগী বক্তব্য -মাজেদ দৌলতপুরের ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার শিক্ষক লাঞ্ছিত হলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষনা বৈষম্য বিরোধীদের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০ আমার নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করলে পুলিশে ধরিয়ে দিন -মাজেদ কুমারখালি দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৫
ঘোষণা:
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে আপনাকে স্বাগতম। সময়ের বহুল প্রচারিত বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভরযোগ্য  ভিন্নধারার নিউজ পোর্টাল "পরিবর্তনের অঙ্গীকার"। অতি অল্প দিনে পাঠক নন্দিত হয়ে উঠেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের লক্ষে কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী। দেশ-বিদেশের সকল খবরাখবর কারেন্ট আপডেট জানাতে দেশের জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।  ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত (সি ভি)পাঠাতে হবে। ই-মেইল: khalidsyful@gmail.com , মোবাইল : ০১৮১৫৭১৭০৩৪

রামুর আওতাধীন খুনিয়া পালং বন বিভাগের কাছে সাধারণ মানুষ হচ্ছে  হয়রানির শিকার

Reporter Name / ৮৩ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৮:৩৪ অপরাহ্ন

কক্সবাজার জেলায় সদর উপজেলা রামুর আওতাধীন খুনিয়া পালং ইউনিয়নের ০৩ নং ওয়ার্ডের শামসুল আলম নামক একজন ব্যাক্তি প্রায় জন্ম থেকে বসবাস করে আসতেছে তখন বন বিভাগের অনেক বিট কর্মকর্তা ছিলেন, ঐ বিট কর্মকর্তারা কোনো মানুষকে হয়রানি বা কোনো অনিয়ম কার্যকালাপকাজে জড়িত ছিলেন না।

কিন্তু বর্তমান বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা আবদুর রশিদ টাকার লোভে অনেক মানুষের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে আসছে , শামসুল আলম বাড়ি নির্মাণ করার আগেই বিট কর্মকর্তা আবদুর রশিদের কাছে যায় পরামর্শ নিতে, আবদুর রশিদ তার কাছ থেকে ৫০,০০০ টাকা নিয়ে পলিথিন দিয়ে ঘর নির্মাণ করার পরামর্শ দেন,

শামসুল আলম ঐ বাড়িতে কয়েক বছর বসবাস করে আসছেন, হঠাৎ শামসুল আলম এর সহধর্মিণী অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাই তার সহধর্মিণীর নিরাপত্তার জন্য বনের হাতির ভয়ে বাড়ি টা নতুন করে নির্মাণ করার জন্য তার কাছে যায় পরামর্শ নিতে, তখন বিট কর্মকর্তা আবদুর রশিদ বলেন এই রকম নতুন করে বাড়ি নির্মাণ করতে হলে ১,০০,০০০ টাকা দিতে হবে,

শামসুল আলম বলেন আমি তো গরীব মানুষ এতো টাকা কোথায় পাবো বলে টাকা দিতে রাজি হন নাই, তাই আবদুর রশিদ শামসুল আলম কে কোনো নোটিশ বা কাউকে কোনো কিছু না জানিয়ে প্রসাশনের কয়েকজন কর্মকর্তা কে সাথে নিয়ে বাড়ি টা ভাঙচুর করে,

বাড়ি টা ভাঙচুর করার পর শামসুল আলমের নামে বন বিভাগ থেকে মামলা করেন, মামলা করারপর থেকে আরো তিনবার ভাঙচুর করে, লাস্ট ২০-১২-২৩ তারিখেও যখন বাড়ি টা ভাঙচুর করে তখন পরিবারের কোনো লোকজন উপস্থিত ছিলেন না, এবং কোনো প্রতিবেশী কে কাছে আসতে ও দেন নাই, তখন ঐ বাড়িতে নগদ ১,০০,০০০ টাকা এবং স্বর্ণ ছিল ১ভরি, বনবিভাগ যে মামলা করেছে তার মধ্য অপরাধের কারণ হিসেবে উল্লেখ আছে পাহাড়ের মাটি খেটে ঘর নির্মাণ করা,

কিন্তু আসলে শামসুল আলম এই রকম পাহাড়ের মাটি খেটে ঘর নির্মাণ করে নাই বলে জানান শামসুল আলম ও তার প্রতিবেশী জানান এটা স্বাভাবিক ছিল এখানে কোনো পাহাড়ের মাটি খেটে ঘর নির্মাণ করা হয় নাই,

আবদুর রশিদ এই রকম আরো অনেক মানুষের কাছ থেকে দশ হাজার, বিশ হাজার, ত্রিশ হাজার টাকা করে খেয়েছে বলে জানান খুনিয়া পালং এর মানুষরা, এই ব্যাপারে আবদুর রশিদ কোনো কথা বলেন নাই, তিনি শুধু জানান এই জায়গাটা হচ্ছে বনবিভাগের, তিনি আর ও জানান আমি কোনো নোটিশ না দিয়ে বাড়ি ঘর ভাঙচুর করার অধিকার আমার আছে এবং আমি পারি,

শামসুল আলম প্রাশাসনের কাছে অনুরোধ জানান এটার সুষ্ঠু বিচার করে আমার যা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা আমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর