শনিবার (০৭ অক্টোবর) তাঁর গ্রামের বাড়িতে কবর জিয়ারত ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
জেলা ছাত্রদলের নেতারা বলেন, আবরার ফাহাদ ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্র। আবরারের এমন হত্যা আমরা আজও মেনে নিতে পারিনা। আর তাই এই হত্যার সাথে যারা জড়িত দ্রুত তাদের ফাঁসি কার্যকর হোক।
২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর বাংলাদেশ-ভারতে হওয়া চুক্তি নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ। এর জের ধরে ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় সব মিলিয়ে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট তৈরি করে ঢাকার গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। এর মধ্যে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক মোজাক্কির রহমান রাব্বি এবং সদস্য সচিব খন্দকার তসলিম উদ্দিন (নিশাত) সহ এই উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক মনিরুল ইসলাম মনির, যুগ্ম আহবায়ক রাকিবুল ইসলাম পিনো, কুষ্টিয়া শহর ছাত্রদলের আহবায়ক ফয়সাল আহম্মেদ সজল,, সদস্য সচিব কৌশিক আহমেদ , যুগ্ম আহবায়ক ইমরান আহম্মেদ নিশান, আহবায়ক সদস্য – সাইফ হোসেন সংগ্রাম, ছাত্রদল নেতা সিজান,লিটন, সদর থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক কৌশিক আহম্মেদ সিয়াম, ছাত্র নেতা মো: সোয়েব আক্তার সামি,কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক জাসির আহম্মেদ মসনদ, কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদলের আহবায়ক আব্দুল কাদের, সদস্য সচিব মারুফ হোসেন পিয়াস, কুমারখালি উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সোহানুর রহমান, সদস্য সচিব আবু কাউছার অপু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান নাইম, যুগ্ম আহবায়ক মওদুদ আহম্মেদ, রাকিবুল ইসলাম রাফিজ, ফয়সাল আলী, কুমারখালি পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক ইব্রাহিম হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রাকিবুল ইসলাম, আরো কুমারখালি উপজেলা ছাত্রদল নেতা শহিদুল, স্বাধীন, রামিম, ইব্রাহিম প্রমুখ।