সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সংবাদ শিরোনাম
দখলবা‌জি-চাঁদাবা‌জি নি‌য়ে কু‌ষ্টিয়া জেলা বিএন‌পির হুঁশিয়ারি কুষ্টিয়ায় হার্টস বাংলার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৪৪০ বস্তা অবৈধ সার জব্দ অবৈধ ফিটনেস বিহীন ট্রলির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়ে অঙ্গহানীর শঙ্কায় -বাসার মিরপুরে স্কুলে অগ্নিসংযোগ ও প্রধান শিক্ষককে হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৫ জন পলাতক আসামি গ্রেফতার। নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা চালাচ্ছে: সাবেক এমপি শহীদুল ইসলাম আমি নেতৃত্ব দিয়েই কুষ্টিয়া থানা ভাঙছি’ এটা আমার আবেগী বক্তব্য -মাজেদ দৌলতপুরের ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার শিক্ষক লাঞ্ছিত হলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষনা বৈষম্য বিরোধীদের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঘোষণা:
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে আপনাকে স্বাগতম। সময়ের বহুল প্রচারিত বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভরযোগ্য  ভিন্নধারার নিউজ পোর্টাল "পরিবর্তনের অঙ্গীকার"। অতি অল্প দিনে পাঠক নন্দিত হয়ে উঠেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের লক্ষে কাজ করছে এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী। দেশ-বিদেশের সকল খবরাখবর কারেন্ট আপডেট জানাতে দেশের জেলা, উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সংবাদ প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।  ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত (সি ভি)পাঠাতে হবে। ই-মেইল: khalidsyful@gmail.com , মোবাইল : ০১৮১৫৭১৭০৩৪

পথশিশুদের বন্ধু কুষ্টিয়ার ছেলে “রনক মাহমুদ ” ( জনি)

মিজানুর রহমান রিপন / ১০২ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২, ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন

চারটি ছোট ছোট খুঁটি। তাতে লাল নাইলনের দড়ি দিয়ে সীমানা টেনে দেওয়া। ভেতরে মাদুর বিছিয়ে পড়াশোনায় ব্যস্ত কিছু শিশুর দল। বলছি পথশিশুদের বন্ধু কুষ্টিয়র ছেলে রনক মাহমুদ জনির ভালোবাসার গল্প। ঢাকা শ্যামলীর পার্ক মাঠে বিকেলেই দেখা মিলবে এদের। স্কুলের সরঞ্জাম বলতে বসার জন্য মাদুর, আদর্শলিপি বই, খাতা, কলম-পেনসিল, সাদা বোর্ড ও একটি মার্কার। খোলা আকাশের নিচেই চলে পড়াশোনা।

সপ্তাহে শুক্র, রবি ও মঙ্গলবার বিকেলে দুই ঘণ্টা এ স্কুল চলে। স্কুলের শিক্ষার্থীদের বয়স ৮ থেকে ১২ বছর। প্রায় সবাই কাজ করে খাওয়া শিশু। তাই অনেকেই নিয়মিত না। রবিন প্রতিদিন মায়ের সঙ্গে বোতল কুড়ায়। বিকেলে পড়তে চলে আসে। রবিনের সহপাঠী মনুর ইচ্ছা ইঞ্জিনিয়ার হবে।

‘গাড়ি-গুড়ি ঠিক করার ইঞ্জিনিয়ার ।’শিশুদের মনোযোগ ধরে রাখার জন্য প্রতিদিনই হালকা কিছু খাবার দেওয়া হয় এখানে। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতাও হয়। পড়ার পাশাপাশি শেখানো হয় সুন্দর করে কথা বলা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়। শিশুদের জন্য সবসময় যার মোন কাদে সেই পথশিশুদের বন্ধু রনক মাহমুদ (জনি) বলেন, স্কুলটি চলে স্বেচ্ছাসেবক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সাহায্যে। তাঁদের লক্ষ্য এখান থেকে প্রথমে এদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দিয়ে পরে এদের কারিগরি শিক্ষা দিয়ে স্বনির্ভর করে গড়ে তুলবেন।

কোনো স্কুলে ওদের ভর্তি করানো। সুবিধাবঞ্চিত এ শিশুরা যেন সমাজের শিক্ষিত মানুষের কাতারে আসতে পারে। পথশিশুদের ছায়াতল স্কুলটি পার্কের একটি আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর