হরিপুর নির্বাচনে জনপ্রিয়তায় নজর কেড়েছে প্রতিবন্ধী পলি।
এস এম সম্রাটঃ
দিন যত যাচ্ছে ততই ঘনিয়ে আসছে হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত আগামী ৫ই জানুয়ারি ৫ম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন সামনে রেখে এলাকাবাসীর কাছে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরছেন প্রার্থীরা । নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারের দরজায় হাজির হচ্ছেন তারা। এই নির্বাচনে যেনো উৎসাহ উদ্দীপনার কমতি নেই। তবে অতীতের চেয়ে এই বারের নির্বাচনে নতুন মুখ হিসাবে দেখা দিয়েছে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের পুরাতন কুষ্টিয়া ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শারিরীক প্রতিবন্ধী মোঃ মিল্টন উদ্দিন এর সহধর্মিণী শারীরিক প্রতিবন্ধী মোছাঃ শামীমা খাতুন পলি(২৮)। আসন্ন ৫ম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদে ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে সূর্যমুখী ফুল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও শিক্ষা,দীক্ষা ,জ্ঞান বুদ্ধীতে অন্য সকল প্রার্থীর থেকে তিনি এগিয়ে। মোঃ মিল্টন উদ্দিন এক সময় কুষ্টিয়ার সুনামধন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান বিআরবি ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এমআরএস কোম্পানি লিমিটেড কোম্পানীতে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। হঠাৎ করেই পায়ে গ্যাংরীন (পঁচন) দেখা দেয় কর্মক্ষমতা হারিয়ে শারিরীক ভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যায়। ২মেয়ে নিয়ে অসহায়ত্ব বরণ করেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামীমা আক্তার পলী তিনিও জন্মগত ভাবে প্রতিবন্ধী। তাই এলাকাবাসী সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শামীমা আক্তার পলীর পাশে দাড়িয়েছে। একই এলাকার বাসিন্দা মোছাঃ রহিমা খাতুন জানান,
পলি এলাকার সকলের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে সে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করে। সকলের খোঁজখবর রাখে। তাই আমরা সবাই মিলে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পলির জন্য ভোট চাচ্ছি। সকাল থেকে রাত করে এলাকার সকলে নিরলসভাবে তার নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। সবাই বেশ সাড়া দিচ্ছে।
এই সমাজে পলির মতো শিক্ষিত ভদ্র মেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে জরুরী। এই ব্যাপারে ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামীমা আক্তার পলি জানান, আমি কখনোই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো সেটা কল্পনা করেনি এলাকাবাসী পাড়া প্রতিবেশী সকলেই আমাকে সমর্থন, সহযোগিতা করছেন আমার বিশ্বাস জনগণের ভালবাসা পেলে আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো। আমার নির্বাচন করার মতো টাকা পয়সা নেই সবাই আমাকে নিঃস্বার্থভাবে আমার পাশে থেকে কাজ করছে। আমি কোনদিন তাদের এই ঋণ পূরণ করতে পারবো না। আমি মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে এই এলাকার সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করবো। প্রতিবন্ধীদের অধিকার আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবো। আমি নিজেও জন্মগতভাবে শারীরিক প্রতিবন্ধী আমি আমার সমাজের সকল প্রতিবন্ধীদের সুখ দুঃখে সার্বক্ষণিক পাশে থাকবো। এছাড়াও মেয়েদের স্বাবলম্বী করার জন্য সরকারের সকল কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো। স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, পুল -কালভার্ট নির্মাণ সহ রাস্তাঘাট উন্নয়ন করার জন্য যা যা করা লাগবে আমি আমার এলাকার সকল জনগণের সাথে পরামর্শ করে সেটা করবো। আজ জনগণ যেভাবে আমার পাশে দাড়িয়েছে আমিও সারাটি জীবন তাদের পাশে থাকতে চাই।
দিন যত যাচ্ছে ততই ঘনিয়ে আসছে হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত আগামী ৫ই জানুয়ারি ৫ম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন সামনে রেখে এলাকাবাসীর কাছে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরছেন প্রার্থীরা । নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারের দরজায় হাজির হচ্ছেন তারা। এই নির্বাচনে যেনো উৎসাহ উদ্দীপনার কমতি নেই। তবে অতীতের চেয়ে এই বারের নির্বাচনে নতুন মুখ হিসাবে দেখা দিয়েছে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের পুরাতন কুষ্টিয়া ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শারিরীক প্রতিবন্ধী মোঃ মিল্টন উদ্দিন এর সহধর্মিণী শারীরিক প্রতিবন্ধী মোছাঃ শামীমা খাতুন পলি(২৮)। আসন্ন ৫ম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদে ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে সূর্যমুখী ফুল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও শিক্ষা,দীক্ষা ,জ্ঞান বুদ্ধীতে অন্য সকল প্রার্থীর থেকে তিনি এগিয়ে। মোঃ মিল্টন উদ্দিন এক সময় কুষ্টিয়ার সুনামধন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান বিআরবি ক্যাবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এমআরএস কোম্পানি লিমিটেড কোম্পানীতে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। হঠাৎ করেই পায়ে গ্যাংরীন (পঁচন) দেখা দেয় কর্মক্ষমতা হারিয়ে শারিরীক ভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যায়। ২মেয়ে নিয়ে অসহায়ত্ব বরণ করেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামীমা আক্তার পলী তিনিও জন্মগত ভাবে প্রতিবন্ধী। তাই এলাকাবাসী সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শামীমা আক্তার পলীর পাশে দাড়িয়েছে। একই এলাকার বাসিন্দা মোছাঃ রহিমা খাতুন জানান,
পলি এলাকার সকলের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে সে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করে। সকলের খোঁজখবর রাখে। তাই আমরা সবাই মিলে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পলির জন্য ভোট চাচ্ছি। সকাল থেকে রাত করে এলাকার সকলে নিরলসভাবে তার নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। সবাই বেশ সাড়া দিচ্ছে।
এই সমাজে পলির মতো শিক্ষিত ভদ্র মেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে জরুরী। এই ব্যাপারে ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামীমা আক্তার পলি জানান, আমি কখনোই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো সেটা কল্পনা করেনি এলাকাবাসী পাড়া প্রতিবেশী সকলেই আমাকে সমর্থন, সহযোগিতা করছেন আমার বিশ্বাস জনগণের ভালবাসা পেলে আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো। আমার নির্বাচন করার মতো টাকা পয়সা নেই সবাই আমাকে নিঃস্বার্থভাবে আমার পাশে থেকে কাজ করছে। আমি কোনদিন তাদের এই ঋণ পূরণ করতে পারবো না। আমি মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে এই এলাকার সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করবো। প্রতিবন্ধীদের অধিকার আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবো। আমি নিজেও জন্মগতভাবে শারীরিক প্রতিবন্ধী আমি আমার সমাজের সকল প্রতিবন্ধীদের সুখ দুঃখে সার্বক্ষণিক পাশে থাকবো। এছাড়াও মেয়েদের স্বাবলম্বী করার জন্য সরকারের সকল কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো। স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, পুল -কালভার্ট নির্মাণ সহ রাস্তাঘাট উন্নয়ন করার জন্য যা যা করা লাগবে আমি আমার এলাকার সকল জনগণের সাথে পরামর্শ করে সেটা করবো। আজ জনগণ যেভাবে আমার পাশে দাড়িয়েছে আমিও সারাটি জীবন তাদের পাশে থাকতে চাই।