গত ১৮ই জুলাই মায়ের বাড়ি থেকে তার পরিচ্ছেদ্দ্য পোশাক ও সাথে ১০ লাখ টাকা এবং
৪ (চার) ভরি সোনার সহ লিখনী খাতুন হরিশংকরপুর গেট মসজিদ এলাকার মো: সলিম এর ছেলে শাকিব (২০) এর সাথে অজানার উদ্দ্যেশ্য পাড়ি দেন।
এ ঘটনায় প্রবাসী আজিমের ভাই মো: মাসুদ পারভেজ ২২ জুলাই বাদি হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগ তুলে ধরা হল:- বিনিত নিবেদন আমি মো: মাসুদ পারভেজ (৪৬) পিতা:মো: সামসুদ্দিন ,সাং কালিশংকরপুর ,সদও কুষ্টিয়া। এই মর্মে আপনার থানায় হাজির হইয়া লিখিত অভিযো দায়ের করেতেছি যে, বিবাদী ১. লিখনী খাতুন(২০),পিতা: মো: সাদেক আলী, সাং মোল্লাতেঘরিয়া,থানা ও জেলা কুষ্টিয়া। ২.শাকিব(২০) পিতা,মো: সলিম (৫০), ৩. মোছা. সেলিনা ওরফে হ্যালো(৪০), স¦ামী.মো: সলিম, ৪. সলিম (৫০) পিতা.তৈয়ব শেখ, সর্র্ব সাং হরিশংঙকরপুর গেট মসজিদ সংলগ্ন কুষ্টিয়া সদর কুষ্টিয়া। ৫. বিথি খাতুন(২৫) পিতা.মো: সলিম ,সাং মাল্লাতেঘরিয়া,থানা ও জেলা কুষ্টিয়া। আমার ছোট ভাই মো: আজিমের সহিত ১নং বিবাদীর গত দুই বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিাহের দেড় মাস পর আমার ছোট ভাই মো. আজিম দেশের বাহিরে চলে যায়্ । বর্তমানে সে দেশের বাহিওে আবস্থান করছে । আমার ভাই বিদেশে থাকা অবস্থায় ১নং বিবাদী তার মায়ের বাড়িতে থাকা শুরু কওে এবং মাঝে মাঝে আমাদেও বাড়িতে আসতো। এরই জের ধওে গত ১৫-৭-২০২১ ইং তারিখে আমাদেও বাড়িতে আসেম এবং ১৮-৭-২০২১ ইং তারিখে আমাদেও বাড়ি থেকে তার বাবার বাড়িতে চলে যায় রএবং যাওয়ার সময় তার সাথে একটি ব্যাগ নিয়ে যায়। অতপর গত ২০-৭-২০২১ ইং তারিখ আনুমানিক সন্ধা ৬ টার দিকে আমার ভাই আজিম বিদেশ থেকে আমাকে ফোন কওে জানাই ১নং বিবাদী ২নং বিবাদীর সাথে ৩,৪ ও নং বিবাদীর সহযোগীতায় ১নং বিবাদীর বাবার বাড়ি হইতে পালিয়ে গেছে এবং আরও জানায় বিবাহের পর হইতে ১নং বিবাদীকে গচ্ছিত নগদ ১০ লাখ টাকা এবং ৪ ভরি স্বর্ণেও গহনা নিয়ে পালিযে যায়্ তখন আজিমের সাথে পবিারের অনান্য সদস্যদের আরোচনায় বিবাদীদের বিরুদ্ধে আপনার থানায় একটি লিখত অভিযোগ দায়ের করিলাম। এ ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আমরা লিখিত অভিযো পেয়েছি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।