ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টিতে শুক্রবার দুপুরে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে ম্যাচে এমন অবিশ্বাস্য ঘটনার জন্ম দিলেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অধিনায়ক সাকিব।
এই দুই ঘটনার পর বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হলে মাঠ ছাড়ার সময় আবার তাকে দেখা যায় বিতর্কে জড়াতে। এবার অশালীন ভঙ্গি করেন আবাহনীর ড্রেসিং রুমের দিকে। সাকিবের সেই ভঙ্গি দেখে আবাহনী কোচ খালেদ মাহমুদকে দেখা যায় তেড়ে যেতে।
ঘটনার সূত্রপাত আবাহনীর রান তাড়ার পঞ্চম ওভারে। ১৪৬ রান তাড়ায় সাকিবের প্রথম ওভারে টানা দুই বলে ছক্কা-চার মারেন আবাহনী অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। ওই ওভারের শেষ বলে মুশফিকের প্যাডে লাগে বল। বোলার সাকিব আম্পায়ারের দিকে তাকিয়ে আবেদন করার পরপরই এক পদক্ষেপ এগিয়ে বাঁপায়ে লাথি মারেন স্টাম্পে। আম্পায়ার ইমরান পারভেজের সঙ্গে ক্ষীপ্ত ভঙ্গিতে কথা বলতেও দেখা যায় তাকে। এই পর্ব চলে বেশ কিছুক্ষণনাটকের দ্বিতীয় পর্ব ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বলের পর। তখন বৃষ্টি শুরু হলে মাঠকর্মীদের দিকে ইশারায় কাভার আনতে বলেন আম্পায়ার মাহফুজুর রহমান। সাকিব তখন আবার আম্পায়ারের দিকে এগিয়ে গিয়ে বলতে থাকেন কিছু একটা। এরপর হুট করেই তিনটি স্টাম্পই তুলে আছাড় মারেন মাটিতে।
এবারও আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক হয় তার। এবার এক পর্যায়ে গিয়ে উপড়ে ফেলা স্টাম্পের একটি নিয়ে উল্টো করে আবার মাটিতে পোঁতার চেষ্টা করতে দেখা যায় তাকে।
মাঠে উত্তপ্ত পরিস্থিতির শেষ পর্ব সাকিবরা মাঠ ছাড়ার সময়। আবাহনীর ড্রেসিং রুমের দিকে অশালীন ভঙ্গি করেন তিনি। এসময় আবাহনীর ড্রেসিং রুমের বাইরে থেকে তার দিকে কিছু বলতে বলতে এগিয়ে যান কোচ খালেদ মাহমুদ। তেড়ে আসেন সাকিবও। মোহামেডানের ক্রিকেটারদের কয়েকজন তখন থামান সাকিবকে। মাঠ ছাড়ার সময় মোহামেডানেরই শামসুর দৌড়ে আবাহনীর ড্রেসিং রুমের দিকে গিয়ে থামান খালেদ মাহমুদকে।
খেলা বন্ধ হওয়ার সময় মোহামেডানের ১৪৫ রান তাড়ায় আবাহনীর রান ছিল ৫.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৩১।
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি: মো: হাসান আলী
প্রধান উপদেষ্টা: মোঃ ওবাইদুর রহমান
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: খালিদ সাইফুল
নির্বাহী সম্পাদক: রাশিদুল ইসলাম
নির্বাহী সম্পাদক: মিজানুর রহমান
বার্তা সম্পাদক: আব্দুল কাদের
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: লাল মোহাম্মদ সড়ক, হাটশ হরিপুর নদীরকুল, কুষ্টিয়া-৭০০০।
মোবাইল : ০১৮১৫-৭১৭০৩৪ । ইমেইল : khalidsyful@gmail.com ।
ই-পেপার কপি